আড্ডাপত্র

১৯ পৌষ, ১৪৩১; ৩ জানুয়ারি, ২০২৫;রাত ১:৪৪

আশিক বিন রহিম এর ‘সংগ্রামে-অর্জনে চাঁদপুরের নারীগণ’ প্রকাশিত

আড্ডাপত্র

মার্চ ৩, ২০২৪ | বই

অমর একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হলো তরুণ লেখক আশিক বিন রহিমের গবেষণাগ্রন্থ ‘সংগ্রামে-অর্জনে চাঁদপুরের নারীগণ’। চাঁদপুরের কৃতি নারীদের আলোকিত জীবনাখ্যান নিয়ে রচিত গ্রন্থটি প্রকাশ করেছে দেশ পাবলিকেশন্স। বইটির ভূমিকা লিখেছেন নর্থসাউথ ইউনিভার্সিটির অধ্যপাক, কবি প্রাবন্ধিক ও গবেষক ড. সরকার আব্দুল মান্নান। ৯৬ পৃষ্ঠার এ বইটির প্রচ্ছদ করেছেন ইউনুছ নাঝিম। মূদ্রিত মূল্য ৩০০ টাকা।

সাম্প্রতিক কালে চাঁদপুরের ইতিহাস-ঐতিহ্য, শিল্পচর্চা এবং কৃর্তিমান ভূমিসন্তানদের নিয়ে তাৎপর্যপূর্ণ অসংখ্য গবেষণা কাজ হচ্ছে। সততার সঙ্গে যে কয়েকজন তরুণ অত্যন্ত পরিশ্রমলব্ধ এ গবেষণাকাজে আত্মনিয়োগ করেছেন, এদের মধ্যে অন্যতম আশিক বিন রহিম। তিনি লেখালেখির পাশাপাশি গণমাধ্যমকর্মী হিসেবে কাজ করছেন। ইতিপূর্বে চাঁদপুরের চাঁদমুখ নামে একটি গ্রন্থ প্রণয়ন করে তিনি আলোচিত হয়ে উঠেছেন। সংগ্রামে-অর্জনে চাঁদপুরের নারীগণ তার ৫ম গ্রন্থ।

বইটির লেখক আশিক বিন রহিম বলেন, একুশ শতকে বাঙালী সমাজে সবচেয়ে বড় অর্জন নারী জাগরণ। এ অর্জনের প্রভাতফেরিতে পিছিয়ে ছিলেন না চাঁদপুরের নারীরাও। বরং কোনো কোনো ক্ষেত্রে তাঁরা নেতৃত্ব দিয়েছেন সামনে থেকে। দুই বাংলার নারীজাগরণ, শিল্পচর্চা, শিক্ষা, বিজ্ঞান-গবেষণা, সাংবাদিকতা, রাজনীতি এবং সমাজবিনির্মাণে চাঁদপুরের অনেক চাঁদকন্যা স্বর্ণোজ্জ্বল ভূমিকা রেখেছেন। আমাদের ভাষা আন্দোলন, মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে স্বাধীকার অর্জনের সংগ্রামেও চাঁদপুরের নারীগণ অবদান রেখেছেন। যাঁদের স্লোগানে-হুংকারে কম্পিত হয়েছিল রাজপথ।

স্বীয় কর্মদ্যুতিতে তাঁরা নিজেদের আলোকিত করবার পাশাপাশি চাঁদপুরকে বাংলাদেশের সমৃদ্ধভূমিতে পরিণত করেছেন। এমন ১২জন আলোকিত নারীর জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোকপাত করার উদ্দেশ্যেই ‘সংগ্রামে অর্জনে চাঁদপুরের নারীগণ’ গ্রন্থটি প্রকাশের প্রয়াস। পাশাপাশি সমাজ বিনির্মাণে স্থানীয় এবং জাতীয় পর্যায়ে এখনো যাঁরা ভূমিকা রাখছেন, তাঁদের মধ্য থেকে ১২জন নারীর সংক্ষিপ্ত পরিচিতি তুলে ধরা হয়েছে দ্বিতীয় অধ্যায়ে।

Facebook Comments

আড্ডাপত্রে লাইক দিন

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭৩০৩১