প্রতীকী প্লুটো
না হয়, বড্ড দূরে ছিলাম, না হয় বড় দেরিতে এঁকেছি
পরিক্রমণ
আমার প্রতি কৃপণ আকর্ষণে তুমি সহাস্য নক্ষত্র
তুমি সূর্য, আমাদের একমাত্র ঈশ্বর
কমিয়ে দিয়েছিলে, তোমার ভালবাসার টান
তাই তো আজ আমি দলছুট বামন গ্রহ…
অভিমানে হারিয়ে গেছি কৃষ্ণ অন্ধকারে
এখন আমি ঈশ্বর তোমার সাজানো পৃষ্ঠা থেকে
তালিকাচ্যুত নবম গ্রহ প্লটো
দৈব
মাঝে মাঝে এভাবেই একা হয়ে যাই–মৃত্যুর সবুজ সরণিতে
ব্যথাতুর গান কোনো ভিখারি জানিয়ে যায়–তার শেষ
ইচ্ছের কথা
প্রপঞ্চ অন্ধকারে দাঁড়িয়ে দেখেছি মাতাল অবয়ব
ক্রুশবিদ্ধ হওয়ার আগে যীশু এঁকেছিলেন–
ক্ষমাসুন্দর কোন রুকস্যাক
ক্রমশ ভুলে যাচ্ছি–আমাদের মধ্যযুগ, মনসামঙ্গলের রাত
কিংবা বেহুলার বিমর্ষ উচ্চারণ…
প্রতিদিন উপাচার এঁকে যেভাবে সাজাই–
সন্তানকে লেখা নিরাময় ; তাও একদিন সোমত্ত ডানা মেলে
উড়ে যায়–বিদিশানগরীর দিকে…..
কেবল একা শেষ আদম আমি শুয়ে থাকি–
সেই প্লাবনকালের প্রত্যাশায়…